সম্পাদকীয়
আবার সে এসেছে ফিরিয়া! আকাশে ব্লটিং নীল তার ফাঁকে সাদা সাদা থোপা থোপা জলদগম্ভীর মেঘ ছানাদের ইতিউতি, চারপাশের কচি নেড়ি দের ছুটোছুটি, সদ্য বর্ষায় চান করা ঝকঝকে সবুজ পাতায় এক রত্তি পাখিদের কিচির মিচির, প্রাক সন্ধের মেঘে আলোয় রঙিন স্বপ্নের ঝালর যাকে বলে ডি লা গ্রান্ডি মেফিস্তফিলিস!
এবং কি আশ্চর্য কিছুদিন আগে এক অনলাইন বন্ধুর (তার নাম জানাতে মানা)সাথে আলাপ যে কালাপাহাড়ী দুর্ঘটনা ঘটায় তার ধারা এবারও অব্যাহত!
সাহিত্যের এই মহাসন্ধিক্ষণে একদিকে আমার চিরন্তন স্থিতিজাড্য এবং অন্যদিকে প্রবল নবীন উত্সাহের চারণভূমিতে তিন নম্বর আঁচড় কাটলো অনুভব, ওরফে অনুভব শারদ সংখ্যা- এমনকি আমার সম্পাদনার পরেও!
১৪২২ এর নবজাতকের দেয়ালা এই কদিনে দুই বাংলার স্নেহ জলে বেশ ডাগর হয়ে উঠেছে তো বটে, কিন্তু আরো কতোটা এবং কোথায় কোথায় কসরত করলে ব্যাপারটা আরো খোলতাই হবে তা একটু আঙ্গুল খেলিয়ে জানান এই ঠিকানায় boierdunia@gmail.com
আপনার করস্পর্শে উত্সবের এ অনুভব দীর্ঘজীবি হোক|
অলংকরণ : সুমন দাস
Facebook Comments